Wednesday, September 28, 2016
ভিডিও টা দেখুন আর ভাবুন আপনি কি করেছে দেশের জন্য?
Tuesday, September 27, 2016
পাকিস্তান এর চরিত্র কতটা পবিত্র তা আর একবার প্রমান হতে চলেছে
পাকিস্তান এর চরিত্র কতটা পবিত্র তা আর একবার প্রমান হতে চলেছে@@@ দেখুন এই নারী কি বলে
We will fight our own war, you just be our voice !https://www.facebook.com/MohammadMizanurRahmanBNS/videos/1179993512057909/
We will fight our own war, you just be our voice !https://www.facebook.com/MohammadMizanurRahmanBNS/videos/1179993512057909/
আমার ইচ্ছা আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার ইচ্ছা আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার বাবা মা স্মার্টফোন খুব ভালোবাসে।
কিন্তু আমায় ভালোবাসে না।
যেখানে যায় আমার বাবা তার স্মার্টফোন
সঙ্গে করে নিয়ে যায়। কিন্তু আমায় সঙ্গে
করে নিয়ে যায় না।
ফোন এলে আমার মা তাড়াতাড়ি গিয়ে ফোন
ধরে। কিন্তু আমি কান্না করলেও আমার কাছে
আসে না মা।
আমার বাবা স্মার্টফোনে গেম খেলে। কিন্তু
আমার সাথে খেলে না। আমি বাবাকে বলি
আমায় একটু কোলে নাও না বাবা। কিন্তু বাবা
আমায় কোলে নেয় না। স্মার্টফোনটাই সব সময়
বাবার কোলে থাকে।
মা কে গিয়ে বলি, মা মা চলো না আমার
সাথে একটু খেলবে। কিন্তু আমার মা আমার
উপর রেগে গিয়ে বলে, দেখতে পাচ্ছিস না
আমি এখন তোর মামার সাথে চ্যাটে কথা
বলছি।
আমার বাবা মা রোজ স্মার্টফোন টাকে যত্ন
করে মোছামুছি করে। কিন্তু আমায় একটুও আদর
করে না।
আমার মা যখন বাবার সাথে ফোনে কথা বলে
তখন মা স্মার্টফোনে বাবাকে পাপ্পি দেয়।
কিন্তু আমায় একদিনও পাপ্পি দেয়নি মা।
আমার বাবা মাথার কাছে স্মার্টফোন নিয়ে
ঘুমায়। কিন্তু আমায় কোনোদিনও জড়িয়ে ধরে
ঘুমায় না।
আমার মা রোজ চার পাঁচবার স্মার্টফোন
টিকে চার্জ দেয়। কিন্তু মাঝে মাঝে আমায়
খাবার দিতে ভুলে যায় মা। কিন্তু স্মার্টফোন
টিকে চার্জ দিতে ভুলে না আমার মা।
তাই আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার ইচ্ছা স্মার্টফোন হয়ে বাবা মায়ের
সাথে সবসময় থাকতে চাই।
আমার বাবা মা স্মার্টফোন খুব ভালোবাসে।
কিন্তু আমায় ভালোবাসে না।
যেখানে যায় আমার বাবা তার স্মার্টফোন
সঙ্গে করে নিয়ে যায়। কিন্তু আমায় সঙ্গে
করে নিয়ে যায় না।
ফোন এলে আমার মা তাড়াতাড়ি গিয়ে ফোন
ধরে। কিন্তু আমি কান্না করলেও আমার কাছে
আসে না মা।
আমার বাবা স্মার্টফোনে গেম খেলে। কিন্তু
আমার সাথে খেলে না। আমি বাবাকে বলি
আমায় একটু কোলে নাও না বাবা। কিন্তু বাবা
আমায় কোলে নেয় না। স্মার্টফোনটাই সব সময়
বাবার কোলে থাকে।
মা কে গিয়ে বলি, মা মা চলো না আমার
সাথে একটু খেলবে। কিন্তু আমার মা আমার
উপর রেগে গিয়ে বলে, দেখতে পাচ্ছিস না
আমি এখন তোর মামার সাথে চ্যাটে কথা
বলছি।
আমার বাবা মা রোজ স্মার্টফোন টাকে যত্ন
করে মোছামুছি করে। কিন্তু আমায় একটুও আদর
করে না।
আমার মা যখন বাবার সাথে ফোনে কথা বলে
তখন মা স্মার্টফোনে বাবাকে পাপ্পি দেয়।
কিন্তু আমায় একদিনও পাপ্পি দেয়নি মা।
আমার বাবা মাথার কাছে স্মার্টফোন নিয়ে
ঘুমায়। কিন্তু আমায় কোনোদিনও জড়িয়ে ধরে
ঘুমায় না।
আমার মা রোজ চার পাঁচবার স্মার্টফোন
টিকে চার্জ দেয়। কিন্তু মাঝে মাঝে আমায়
খাবার দিতে ভুলে যায় মা। কিন্তু স্মার্টফোন
টিকে চার্জ দিতে ভুলে না আমার মা।
তাই আমি স্মার্টফোন হবো।
আমার ইচ্ছা স্মার্টফোন হয়ে বাবা মায়ের
সাথে সবসময় থাকতে চাই।
রাজনৈতিক দল ঘোষণা যার নাম “বাংলাদেশ নাগারিক শাক্তি’’
।।বিসমিল্লাহহিররহমা্নিররাহিম।।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
মুসলমান ভাই-বোন-বন্ধু গুণীজন সবাইকে সালাম, আচ্ছালামু
আলাইকুম।। আর হিন্দু – বৈধ্য – খ্রিস্টান ও আন্য সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আমার জ্ঞান হইবার
পর এই পর্যন্ত দেখা দেশের নিয়ম-নীতি, কলা-কানুন এর প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা , ধারক ও বাহক , ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতাহীন সকলেই
আমাকে একটি নতুন ভাবনার দ্বার প্রান্তে এনে দ্বার করিয়েছে। আর তাই আজ আমি আপনাদের
সামনে হাজির।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
আজ দেশ যখন ভীষণ ২০২১ বাস্তবায়নে ব্যস্ত, উন্নয়নশীল হইতে
মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত, যদিও বা তা কাগজেই প্রমাণ। বাস্তবতার সাথে তফাৎ অনেক
ক্ষেত্রেই পরিলক্ষিত।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
আজ ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াতে চোখ রাখতেই নজরে আশে সর্বত্র বাঁশ উন্নয়ন ।
মানুষের চেয়ে বেশী গুরুত্ত পায় ভিনদেশী প্রাণী। রাষ্ট্র যখন প্রকৃতি ধ্বংসের মহোৎসবে নামে, তখন নিজেকে ঘরে বন্ধি রেখে
অনেকের মতো মুখে কুলূপ এঁটে বসে থাকা বিবেক বর্জিত দায়িত্ব জ্ঞানহীন মানুষই পারে।
তাই আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি কিছু কথা বলার জন্য।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
আপনারাও আমার মতো ভাবেন এবং দেখেন যা আমি ভাবি বা দেখি,
কিন্তু বলা হয়না
বা যায় না। সন্ত্রাস মানুষ মারা আজ মামুলিতে রূপনিয়েছে। কিন্তু আমাদের সকলের জানা
এই সন্ত্রাস বর্তমান আধুনিক বিশ্বের কিছু মোড়ল রাস্টের দ্বারা তৈরি তাঁদেরই
স্বার্থে, আর একটা বিশেষ গোষ্ঠীকে দোসারপ করে চলে মানুষ মারার মহোৎসব। রক্ষা পায়না
সেখানে শিশুরাও। সকলের সময় হয়েছে কাছের এবং পাশের সবার প্রতি নজর দেবার। দিনে ২৪
ঘণ্টার ১৪৪০ মিনিটের ৮৬৪০০ সেকেন্ডের প্রতিটি মুহূর্ত থাকতে হইতেছে ভীত সন্ত্রস্ত।
নিজেকে দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে পালন করতে হইতেছে প্রহরীর ভুমকা। যাকিনা দায়িত্ব ছিল রাস্টের।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
সন্ত্রাসীর কোন জাত বা ধর্ম নাই। কোন মহামানবই এই পর্যন্ত
কোন প্রমাণ বা দলিল দেখাতে সক্ষম হয়নাই যে সন্ত্রাস কোন ধর্মে স্বীকৃত। মুসলমানদের
ধর্ম ইসলাম। আর ইসলাম শান্তির ধর্ম, এই কথা আজ প্রায় ১৫০০ বছর ধরে স্বকৃত।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
আপনারা জানেন যে জাতি যত বেশী শিক্ষিত সে দেশ তত বেশী
উন্নত। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যখন ১৫ হাজার প্রাথামিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য ১৩
লক্ষেরও বেশী আবেদন জমা পরে এবং ৪র্থ শ্রেণির ও ঝাড়ুদার পদে চাকুরীর জন্য যখন
স্নাতক ও স্নাতক উত্তরা আবেদন করিতে বাধ্য হয়, তখনই বোঝা যায় জাতীয় শিক্ষার
মান কি। যেখানে শিক্ষার মানুনয়ন জরুরী, সেখানে উল্টো সহজ শিক্ষা ব্যবস্থা জাতিকে দ্রুত
কাগুজে শিক্ষিত বানালেও ফলাফল উল্টো পথেই হাঁটছে এসব তারই আলামত।এই সকল ব্যবস্থা
কেন এবং কোণ প্রভুর এজেন্ডা বাস্তবায়ন তা আমাদের বোঝার জ্ঞান থাকলেও বলার
স্বাধীনতা নাই।
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
দুঃখ হয় , যখন জনপ্রতিনিধিগণ প্রকাশ্যে বলে উন্নয়ন বরাদ্দ পাইতে
পার্সেনটিজ দিতে হয়। আর এমন প্রিস্থিতিতে বাঁশ উন্নয়ন ছাড়া কিবা মিলবে জনগণের
ভাগ্যে।আমার মত সকলেরই জানতে ইচ্ছে করে কি জবাব দিবেন ৩/৩০ লক্ষ বিরঙ্গনা ও শহীদদের।
এই জন্য কি তাঁরা ইজ্জত আর রক্ত দিয়ে লিখেছিল বাংলাদেশ!!!
প্রিয় নাগরিক বৃন্দ,
ধরা যাবেনা, ছোঁয়া যাবে না, বালা যাবে না কথা, এই হয়েছে আমাদের গণতন্ত্রের
মূল কথা।
এখন সময় এসেছে নতুন করে ভাববার। নতুন কিছু প্রতিষ্ঠার। নতুন
ভাবে বাঁচিবার জন্য লঢ়াই করার।
তাই আপনাদের সামনে নতুনের আহবান নিয়া হাজির হয়েছি। ঘোষণা
করিতেছি নতুন রাজনৈতিক দল। যার নাম “বাংলাদেশ নাগারিক শাক্তি’’ এই “বাংলাদেশ নাগারিক শাক্তি’’ র আহবানে সারা দিয়ে দেশ বাসীকে “বাংলাদেশ নাগারিক শাক্তি’’ র ছায়া তলে সমবেত হইবার আহবান জানিয়ে আজকের জন্য বিদায় নিতেছি।
আল্লাহ্ হাফেজ। বাংলাদেশ চিরজীবী হউক। জয় হউক মানুষের। জয় হউক গণতন্ত্রের।।
মোহাম্মাদ মিজানুর রহমান
আহবায়ক ও প্রতিষ্ঠাতা
বাংলাদেশ নাগারিক শাক্তি
ছাত্রদের ডাকা হরতালে সদরঘাটের মাঝিরা বইঠা নিয়ে মিছিলে যোগ দিয়েছিলো
১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনের সময় ১৭ সেপ্টেম্বর ছাত্রদের ডাকা হরতালে সদরঘাটের মাঝিরা বইঠা নিয়ে মিছিলে যোগ দিয়েছিলো। স্বাধীন দেশেও স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে ছাত্র ও সাধারণ মানুষ ছিল এক কাতারে। ভাষা আন্দোলনে মানুষ পয়সা দিয়ে আনতে হয়নি, মুক্তি যুদ্ধে যেতে দিতে হয় নায় কাউকে বুদ্ধি বা টাকা। ৬০ দশকের আন্দোলন, গণঅভ্যুত্থান,মুক্তিযুদ্ধে মানুষ জীবন বাজি রেখে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী'র বক্তব্য নাগরিকদের ব্যথিত করেছে। একজন প্রধান মন্ত্রী হিসাবে আমরা যারা দেশের নাগরিক তরা আশা কারি এখনো সময় আছে, মাননীয়া প্রধান মন্ত্রীর সুভ বুদ্ধির উদয় হবে। সুন্দরবন রক্ষার আন্দোলনে তরুণেরাই প্রধান শক্তি। তাঁদের প্রেরণা, প্রাণের টান বোঝার ক্ষমতা থাকলে সুন্দরবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলার উদ্যোগ দেখা যেতো না। এই যে ২৬ আগস্ট, মাত্র ২ দিন আগে শহীদ মিনারে পাদদেশে হাল চাই স্লগানে মুখরিত হল। এই স্লগান দিতে যেমন কাউকে টাকা দিয়া আনতে হয় নায়, ঠিক তেমনই দেশের নাগরিক বৃন্দ সময় ক্ষেপণ করে সুযোগ দিচ্ছে, না হয় ঠিক সময় মতো তাঁরা গর্জে উঠবে আবার। ছিনিয়ে নিতে জা নে বাংলার মানুষ তাঁদের অধিকার।দয়া করে ইতিহাস ভুলে যাবেননা। ইতিহাস কিন্তু ক্ষমার নয়।
facebook.com/BangladeshNagarikShakti
প্রধানমন্ত্রী'র বক্তব্য নাগরিকদের ব্যথিত করেছে। একজন প্রধান মন্ত্রী হিসাবে আমরা যারা দেশের নাগরিক তরা আশা কারি এখনো সময় আছে, মাননীয়া প্রধান মন্ত্রীর সুভ বুদ্ধির উদয় হবে। সুন্দরবন রক্ষার আন্দোলনে তরুণেরাই প্রধান শক্তি। তাঁদের প্রেরণা, প্রাণের টান বোঝার ক্ষমতা থাকলে সুন্দরবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলার উদ্যোগ দেখা যেতো না। এই যে ২৬ আগস্ট, মাত্র ২ দিন আগে শহীদ মিনারে পাদদেশে হাল চাই স্লগানে মুখরিত হল। এই স্লগান দিতে যেমন কাউকে টাকা দিয়া আনতে হয় নায়, ঠিক তেমনই দেশের নাগরিক বৃন্দ সময় ক্ষেপণ করে সুযোগ দিচ্ছে, না হয় ঠিক সময় মতো তাঁরা গর্জে উঠবে আবার। ছিনিয়ে নিতে জা নে বাংলার মানুষ তাঁদের অধিকার।দয়া করে ইতিহাস ভুলে যাবেননা। ইতিহাস কিন্তু ক্ষমার নয়।
facebook.com/BangladeshNagarikShakti
নিচের ছবিটা দেখুন আর ভাবুন
নিচের ছবিটা দেখুন আর ভাবুন কতটা নৈতক জ্ঞান এর অভাব থাকলে এমন করে!! তা আবার ডাক্তারি পেশা। কেমন সেবা দানের শিক্ষা আমরা আমাদের জীবনে গ্রহণ করি এই দেশে? বিশেষ করে এরা আবারো প্রমাণ করলো আমাদের দেশের ডাক্তার মানে ডাক্তার নামের কসাই। আমার মতে এরাও ১৯৭১ সনের ঘাতক দালাল দের মত অপরাধী। এদেরও বিশেষ আদালতে বিচার হওয়া উচিৎ এবং এরা যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়েছে ঐ সকল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান নতুন করে পর্যালোচনা করা দরকার।।